আজ চিত্র নায়িকা পূর্ণিমার জন্মদিনে স্মৃতির রঙিন ঝলক

"পূর্ণিমার ২০২৫ সালের জন্মদিন উদযাপন", "বাংলাদেশি অভিনেত্রী পূর্ণিমা হাসিমুখে", ইত্যাদি।

আজ পূর্ণিমার জন্মদিন | ঢালিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রীর জীবনের গল্প

📰 পূর্ণিমার জন্মদিনে স্মৃতির রঙিন ঝলক
📅 জন্মদিন: ১১ জুলাই | বয়স: ৪৪ বছর (২০২৫)
✍ রিপোর্ট: [টাইমস বা📰 পূর্ণিমার জন্মদিনে স্মৃতির রঙিন ঝলক
📅 জন্মদিন: ১১ জুলাই | বয়স: ৪৪ বছর (২০২৫)
✍ রিপোর্ট: [টাইমস বাংলা নিউজ ২৪.কম স্টাফ রির্পোটার:]


বাংলা চলচ্চিত্রের এক উজ্জ্বল নাম-পূর্ণিমা
পূর্ণ নাম দিলারা হানিফ রীতা। ১৯৮১ সালের ১১ জুলাই চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে জন্ম নেওয়া এই গুণী অভিনেত্রী আজ পূর্ণ করলেন জীবনের ৪৪টি বসন্ত।

🎬 ঢালিউডে অভিষেক ও উত্থানপথ
মাত্র ১৬ বছর বয়সে পূর্ণিমা পা রাখেন রূপালি পর্দায়। ১৯৯৭ সালে 'এ জীবন তোমার আমার' ছবির মাধ্যমে তাঁর চলচ্চিত্রে অভিষেক হলেও, ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৯৮ সালে। এরপর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে মেলে ধরেছেন একের পর এক দর্শকপ্রিয় ছবিতে।

২০০৩ সালে রিয়াজের সঙ্গে অভিনীত ভারত–বাংলাদেশ যৌথপ্রযোজনার ছবি ‘মনের মাঝে তুমি’ তাঁকে এনে দেয় আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা। এর ধারাবাহিকতায় ‘মেঘের পরে মেঘ’, ‘শাস্তি’, ‘সুভা’–র মতো ছবিগুলোতে তাঁর সাবলীল অভিনয় দর্শক ও সমালোচক—উভয়ের মন জয় করে।

২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ‘হৃদয়ের কথা’, ‘আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা’–র মাধ্যমে বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রে নিজের অবস্থান আরও দৃঢ় করেন তিনি।

🏆 সম্মাননা ও পুরস্কার
পূর্ণিমার অসাধারণ অভিনয়ের স্বীকৃতি এসেছে জাতীয় পর্যায় থেকেও।
২০১০ সালে ‘অরা আমাকে ভালো হতে দিল না’ ছবির জন্য তিনি পেয়েছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার– শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে। পাশাপাশি মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারসহ বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন বহুবার।

🏠 ব্যক্তিগত জীবন ও বর্তমান ভূমিকা
পূর্ণিমার ব্যক্তিগত জীবনে যেমন ছিল সাফল্য, তেমনি ছিল সংগ্রামও। তিনবার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়া এই তারকা বর্তমানে রোবিনের সঙ্গে দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করছেন। তাঁদের একমাত্র কন্যা, আরশিয়া উমাইজা।

বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। পাশাপাশি ওয়েব-ফিল্ম ও টেলিভিশনেও তাঁর অব্যাহত অবদান রয়েছে।

✨ পুরোনো স্মৃতি, নতুন উদ্দীপনা
পূর্ণিমার অভিনীত বহু সিনেমার সংলাপ, গান ও চরিত্র আজও দর্শকের মনে গেঁথে আছে।

‘মনের মাঝে তুমি’–র রোমান্স এখনো বহু দর্শকের স্মৃতিতে জীবন্ত।

‘সুভা’ ও ‘শাস্তি’–তে তাঁর সংবেদনশীল অভিনয় রূপালি পর্দায় শিল্প ও আবেগের অনন্য সংমিশ্রণ হয়ে আছে।


সম্প্রতি চট্টগ্রাম অঞ্চলের একজন অভিবাসী নারীর চরিত্রে অভিনয় করে পূর্ণিমা আবারও প্রমাণ করেছেন—তাঁর যাত্রা এখনো থেমে নেই।

🎉 শুভ জন্মদিন, পূর্ণিমা!
আজকের এই বিশেষ দিনে বাংলা চলচ্চিত্রের এই উজ্জ্বল তারকার প্রতি রইল হাজারো শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। তাঁর অভিনয়, আত্মনিবেদন এবং ব্যক্তিত্ব বাংলা চলচ্চিত্রকে যেমন সমৃদ্ধ করেছে, ভবিষ্যতেও সেভাবেই তিনি অনুপ্রেরণার উৎস হোন—এ কামনা আমাদের।

✍ সম্পাদকীয় বার্তা
"পূর্ণিমার অভিনয় মানেই আবেগ, তার উপস্থিতি মানেই শ্রদ্ধা। জন্মদিনে আমরা কৃতজ্ঞতা জানাই এমন এক অভিনেত্রীর প্রতি, যিনি চলচ্চিত্রে ছাপ রেখে গেছেন শক্ত হাতে। আগামী দিনে আরও আলো ছড়িয়ে যাক তাঁর পথচলা। শুভ জন্মদিন পূর্ণিমা।]

বাংলা চলচ্চিত্রের এক উজ্জ্বল নাম—পূর্ণিমা।
পূর্ণ নাম দিলারা হানিফ রীতা। ১৯৮১ সালের ১১ জুলাই চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে জন্ম নেওয়া এই গুণী অভিনেত্রী আজ পূর্ণ করলেন জীবনের ৪৪টি বসন্ত।

🎬 ঢালিউডে অভিষেক ও উত্থানপথ
মাত্র ১৬ বছর বয়সে পূর্ণিমা পা রাখেন রূপালি পর্দায়। ১৯৯৭ সালে 'এ জীবন তোমার আমার' ছবির মাধ্যমে তাঁর চলচ্চিত্রে অভিষেক হলেও, ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৯৮ সালে। এরপর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে মেলে ধরেছেন একের পর এক দর্শকপ্রিয় ছবিতে।

২০০৩ সালে রিয়াজের সঙ্গে অভিনীত ভারত–বাংলাদেশ যৌথপ্রযোজনার ছবি ‘মনের মাঝে তুমি’ তাঁকে এনে দেয় আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা। এর ধারাবাহিকতায় ‘মেঘের পরে মেঘ’, ‘শাস্তি’, ‘সুভা’–র মতো ছবিগুলোতে তাঁর সাবলীল অভিনয় দর্শক ও সমালোচক—উভয়ের মন জয় করে।

২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ‘হৃদয়ের কথা’, ‘আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা’–র মাধ্যমে বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রে নিজের অবস্থান আরও দৃঢ় করেন তিনি।

🏆 সম্মাননা ও পুরস্কার
পূর্ণিমার অসাধারণ অভিনয়ের স্বীকৃতি এসেছে জাতীয় পর্যায় থেকেও।
২০১০ সালে ‘অরা আমাকে ভালো হতে দিল না’ ছবির জন্য তিনি পেয়েছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার– শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে। পাশাপাশি মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারসহ বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন বহুবার।

🏠 ব্যক্তিগত জীবন ও বর্তমান ভূমিকা
পূর্ণিমার ব্যক্তিগত জীবনে যেমন ছিল সাফল্য, তেমনি ছিল সংগ্রামও। তিনবার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়া এই তারকা বর্তমানে রোবিনের সঙ্গে দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করছেন। তাঁদের একমাত্র কন্যা, আরশিয়া উমাইজা।

বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। পাশাপাশি ওয়েব-ফিল্ম ও টেলিভিশনেও তাঁর অব্যাহত অবদান রয়েছে।

✨ পুরোনো স্মৃতি, নতুন উদ্দীপনা
পূর্ণিমার অভিনীত বহু সিনেমার সংলাপ, গান ও চরিত্র আজও দর্শকের মনে গেঁথে আছে।

‘মনের মাঝে তুমি’–র রোমান্স এখনো বহু দর্শকের স্মৃতিতে জীবন্ত।

‘সুভা’ ও ‘শাস্তি’–তে তাঁর সংবেদনশীল অভিনয় রূপালি পর্দায় শিল্প ও আবেগের অনন্য সংমিশ্রণ হয়ে আছে।


সম্প্রতি চট্টগ্রাম অঞ্চলের একজন অভিবাসী নারীর চরিত্রে অভিনয় করে পূর্ণিমা আবারও প্রমাণ করেছেন—তাঁর যাত্রা এখনো থেমে নেই।

🎉 শুভ জন্মদিন, পূর্ণিমা!
আজকের এই বিশেষ দিনে বাংলা চলচ্চিত্রের এই উজ্জ্বল তারকার প্রতি রইল হাজারো শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। তাঁর অভিনয়, আত্মনিবেদন এবং ব্যক্তিত্ব বাংলা চলচ্চিত্রকে যেমন সমৃদ্ধ করেছে, ভবিষ্যতেও সেভাবেই তিনি অনুপ্রেরণার উৎস হোন—এ কামনা আমাদের।

✍ সম্পাদকীয় বার্তা
"পূর্ণিমার অভিনয় মানেই আবেগ, তার উপস্থিতি মানেই শ্রদ্ধা। জন্মদিনে আমরা কৃতজ্ঞতা জানাই এমন এক অভিনেত্রীর প্রতি, যিনি চলচ্চিত্রে ছাপ রেখে গেছেন শক্ত হাতে। আগামী দিনে আরও আলো ছড়িয়ে যাক তাঁর পথচলা। শুভ জন্মদিন পূর্ণিমা।